Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rank-math domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /var/www/reazmahmud/wp-includes/functions.php on line 6114

Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rank-math-pro domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /var/www/reazmahmud/wp-includes/functions.php on line 6114

Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the updraftplus domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /var/www/reazmahmud/wp-includes/functions.php on line 6114
Dr. Reaz Mahmud - Dr. Reaz Mahmud - Page 2 of 2
Body Mass Index (BMI)

Body Mass Index (BMI)

Body mass index (BMI) is a widely used measure of body fat based on a person’s height and weight. It’s often used by healthcare professionals as an initial screening tool to identify potential weight problems in adults. In this article, we will explore what BMI is, how it’s calculated, what it means, and its limitations.

What is BMI?

BMI is a measure of body fat that takes into account a person’s height and weight. It is calculated by dividing a person’s weight in kilograms by their height in meters squared (BMI = kg/m²). BMI is a simple and inexpensive screening tool that can help identify individuals who may be at risk for health problems due to excess body fat.

How is BMI calculated?

BMI is calculated by dividing a person’s weight in kilograms by their height in meters squared. For example, if a person weighs 70 kilograms and is 1.75 meters tall, their BMI would be calculated as follows:

BMI = 70 / (1.75 x 1.75) = 22.86

What does BMI mean?

BMI is typically used to categorize individuals into different weight categories. The World Health Organization (WHO) uses the following categories:

  • Underweight: BMI less than 18.5
  • Normal weight: BMI between 18.5 and 24.9
  • Overweight: BMI between 25 and 29.9
  • Obesity: BMI of 30 or greater

However, it’s important to note that BMI is not a perfect measure of body fatness. It does not take into account differences in body composition, such as muscle mass, bone density, and body fat distribution. For example, athletes may have a high BMI due to their muscle mass, but they may not have a high percentage of body fat.

What are the limitations of BMI?

BMI is a useful tool for screening large populations for potential weight problems, but it has limitations when applied to individuals. Some of the limitations of BMI include:

  • It does not take into account differences in body composition, such as muscle mass, bone density, and body fat distribution.
  • It may underestimate body fat in older adults and overestimate body fat in individuals who are very muscular.
  • It may not be appropriate for certain populations, such as children, pregnant women, and individuals with certain medical conditions.

BMI কি?

BMI হল শরীরের স্থুলতার একটি পরিমাপ যা একজন ব্যক্তির উচ্চতা এবং ওজন বিবেচনা করে করা হয়। একজন ব্যক্তির ওজনকে (কিলোগ্রাম) তার উচ্চতা মিটার বর্গ (BMI = kg/m²) দ্বারা ভাগ করে এটি গণনা করা হয়। BMI একটি সহজ  স্ক্রীনিং টুল যা শরীরের অতিরিক্ত চর্বির কারণে স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের সনাক্ত করতে সাহায্য করতে পারে।

BMI কিভাবে গণনা করা হয়?

বিএমআই গণনা করা হয় একজন ব্যক্তির ওজনকে কিলোগ্রামে তাদের উচ্চতা মিটার বর্গ দিয়ে ভাগ করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি একজন ব্যক্তির ওজন 70 কিলোগ্রাম হয় এবং 1.75 মিটার লম্বা হয়, তাহলে তাদের BMI নিম্নরূপ গণনা করা হবে:

BMI = 70 / (1.75 x 1.75) = 22.86

BMI এর শ্রেনীবিভাগঃ

বিএমআই বিভিন্ন ওজন বিভাগে শ্রেণীবদ্ধ করতে ব্যবহৃত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) নিম্নলিখিত বিভাগগুলি ব্যবহার করে:

কম ওজন: BMI 18.5 এর কম
স্বাভাবিক ওজন: BMI 18.5 থেকে 24.9 এর মধ্যে
অতিরিক্ত ওজন: BMI 25 থেকে 29.9 এর মধ্যে
স্থুলতা: 30 বা তার বেশি BMI

যাইহোক, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে BMI শরীরের স্থুলতার নিখুঁত পরিমাপ নয়। এটি শরীরের গঠনে পার্থক্য বিবেচনা করে না, যেমন পেশী ভর, হাড়ের ঘনত্ব এবং শরীরের চর্বির অবস্থান। উদাহরণস্বরূপ, ক্রীড়াবিদদের তাদের পেশী ভরের কারণে উচ্চ BMI থাকতে পারে, কিন্তু তাদের শরীরের চর্বি উচ্চ শতাংশ নাও থাকতে পারে।

BMI এর সীমাবদ্ধতা কি কি?

BMI সম্ভাব্য ওজন সমস্যার জন্য বৃহৎ জনসংখ্যার স্ক্রীনিং করার জন্য একটি দরকারী টুল, কিন্তু ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করার সময় এর সীমাবদ্ধতা রয়েছে।

এটি শরীরের গঠনে পার্থক্য বিবেচনা করে না, যেমন পেশী ভর, হাড়ের ঘনত্ব এবং শরীরের চর্বি বিতরণ।
এটি বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরের চর্বিকে অবমূল্যায়ন করতে পারে এবং খুব পেশীবহুল ব্যক্তিদের শরীরের চর্বিকে অতিরিক্ত মূল্যায়ন করতে পারে।
এটি নির্দিষ্ট জনসংখ্যার জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে, যেমন শিশু, গর্ভবতী মহিলা এবং কিছু নির্দিষ্ট চিকিৎসা শর্তযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য।

BMI Calculator
Use this calculator to check your body mass index (BMI).
BMI Calculator
Height
cm.
Please enter value between 125 and 225.
Weight
kg.
Please enter value between 10.0 and 500.0 ( one decimal ).
Height
ft.
in.
Please enter value between 4.2 and 7.3
Weight
lb.
st.
Please enter value between 22.0 and 1000.0 ( one decimal ).
Calculate BMI
Use this calculator to check your body mass index (BMI), which can be a helpful tool in determining your weight category. Or, use it to calculate your child’s BMI.
গাউট বা গেটেবাতে কি কি খাবার এড়িয়ে চলবেন?

গাউট বা গেটেবাতে কি কি খাবার এড়িয়ে চলবেন?

গাউট বা গেটেবাত হাড়ের জয়েন্ট বা জোড়াগুলোর এক ধরনের প্রদাহজনিত রোগ। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই (৯৫%) গাউট রোগের উৎপত্তির কারণ এখনো অজানা। রক্তে ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে তা জয়েন্টে স্ফটিক (crystal) আকারে জমা হয়ে গাউট রোগের উপসর্গ দেখা দেয়।

ইউরিক এসিড কিভাবে তৈরি হয়?
প্রোটিন জাতীয় খাবার ভেঙে পিউরিন এবং পাইরিমিডিন তৈরি হয়। এই পিউরিন ভেঙে ইউরিক এসিড তৈরি হয়। ইউরিক এসিড প্রস্রাবের সাথে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। কোন কারণে শরীরে অতিরিক্ত ইউরিক এসিড তৈরি হলে বা কিডনি দিয়ে প্রস্রাবের সাথে বের হয়ে যেতে না পারলে তার পরিমাণ রক্তে বেড়ে যায়। 

গেটেবাতে করনীয় কী?
দীর্ঘমেয়াদী সুস্বাস্থ্য রক্ষায় খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন, ওজন কমানো, শরীর চর্চা এবং এলকোহল বা মদপানের অভ্যাস পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয়।

কী কী খাবার এড়িয়ে চলতে হবে?
– লাল মাংস (গরু/খাসি/ভেড়া/মহিষ) (Red meat)
– কলিজা, তিল্লী, গুর্দা ইত্যাদি (Organ meat)
– চিনিযুক্ত কোমল পানীয়, জুস
– এলকোহল, এনার্জি ড্রিংক

স্পোর্টস ইনজুরি বা খেলাধুলাজনিত আঘাতের প্রাথমিক করনীয়

স্পোর্টস ইনজুরি বা খেলাধুলাজনিত আঘাতের প্রাথমিক করনীয়

স্পোর্টস ইনজুরি বা খেলাধুলাজনিত আঘাত এথলেট বা পেশাদার খেলোয়াড়দের জন্য একটি সচরাচর ঘটনা হলেও সাধারণ রোগীরা নানান ধরনের স্পোর্টস ইনজুরি যেমন, হাঁটু, গোড়ালি, কবজি, কাঁধ মচকানো অথবা ভেঙে যাওয়া নিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে থাকেন। তাৎক্ষণিক এবং সঠিক প্রাথমিক চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদী জটিলতা কমাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

সাধারণ স্পোর্টস ইনজুরিসমূহঃ 

  • মাংসপেশীতে টান / খিচ ধরা।
  • গোড়ালি মচকানো।
  • হাঁটু মচকানো।
  • কবজি মচকানো।
  • কাঁধের হাড় সরে যাওয়া।
  • হাঁটুর লিগামেন্ট (এসিএল, পিসিএল, মেনিস্কাস, কোল্যাটেরাল) ছিঁড়ে যাওয়া।
  • হাতের কবজি, পায়ের গোড়ালি বা হাঁটুর হাড় ভেঙে যাওয়া।

আঘাতের লক্ষণসমূহঃ 

  • ব্যথা- মাঝারি থেকে তীব্র হতে পারে। 
  • আক্রান্ত জোড়া বা অঙ্গ ফুলে যাওয়া।
  • কালচে/ লাল হয়ে যাওয়া।
  • চাপে ব্যথা অনুভব করা।
  • আক্রান্ত অঙ্গের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া।
  • আক্রান্ত অঙ্গের অস্বাভাবিক নড়াচড়া (ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে)

প্রাথমিক চিকিৎসাঃ

  • আক্রান্ত অঙ্গকে নড়াচড়া না করা।
  • বরফ দিয়ে সেক দেয়া 
  • চাপ দিয়ে ধরে রাখা। 
  • আক্রান্ত অঙ্গকে উঁচু করে রাখা।

ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল বা ননস্টেরয়ডাল এন্টি-ইনফ্লামাটরি ড্রাগস ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে যে কোন ঔষধই রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করা উচিত।

কখন অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করবেন? 

  • প্রাথমিক চিকিৎসা অথবা পরবর্তী চিকিৎসার জন্য।
  • হাড় ভেঙে গেলে।
  • জোড়া মচকে যাওয়ার সঠিক চিকিৎসার জন্য।
  • লিগামেন্ট ছিড়ে যাওয়ার সঠিক চিকিৎসার জন্য।

 

Neck Pain: To-do & Not-To-Do’s

Neck Pain: To-do & Not-To-Do’s




Neck pain is a common problem . Almost every person suffers back pain in any stage of their life. Most of the pain usually musculoskeletal origin, among which muscle strain is more common. There may be Disc Prolapse, Cervical spondylitis, Osteoporosis, Meningitis, Rheumatoid arthritis, Tension headache, Whiplash injuries etc.

To-Do’s

  • For Desk Job, keep the height of table/computer & chair appropriate.
  • Stand Smart, straight and in neutral position. Try to keep pelvis in neutral position.
  • When standing for long period use foot stool in one leg to lift off some stress, change legs periodically. 
  • Sit on a chair with good lower back support, maintain hip and knee at same level.
  • When sitting for long period change posture frequently, preferably half hourly.
  • Sleep on a firm, flat bed with proper head-neck support.
  • When uprising from bed, turn to a side and use arm to lift up the body.
  • Lifting heavy object, use yours legs to lift the weight not your back.
  • Control body weight to healthy level. Know your BMI (Body Mass Index)
  • Control Blood sugar.

Not-To-Do’s:

  • Do not sludge/bend neck forward.
  • Avoid standing on bad posture.
  • Avoid prolong standing or walking. If to do so, take a break half hourly.
  • Avoid prolong sitting. 
  • Avoid lifting heavy objects on bending forward.
  • Don’t strain your back with improper body posture.
  • Don’t sleep on very soft beddings or multiple pillows under head/neck.
  • Don’t Smoke!
  • Avoid overweight.

When to see a Doctor:

  • Symptoms lasting longer than a few week. 
  • Severe pain which is not improved on conservative management like applying heat/cold, gentle stretching, physical therapy etc. 
  • Traumatic injury to neck.
  • Pain radiating to upper limbs.
  • Tingling, numbness of hands
  • Associated headache, weakness of limbs.

কোমর/পিঠ ব্যথায় করনীয়ঃ

  • টেবিল চেয়ারে বসে কাজের ক্ষেত্রে সঠিক উচ্চতা বজায় রাখুন।
  • ঘাড় ঝুঁকিয়ে/ বাঁকিয়ে বসবেন না। 
  • সোজা হয়ে দাড়ান, এক দিকে হেলে দাড়াবেন না।
  • দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকার ক্ষেত্রে কিছু সময় পর পর পায়ের ভর পরিবর্তন করুন।
  • বসার জন্য শক্ত কাঠের চেয়ার ব্যবহার করুন।
  • চেয়ারে সোজা হয়ে বসবেন, কোমরের পেছনে ছোট বালিশ/কুশন ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • একটানা দীর্ঘসময় বসে থাকবেন না। অন্তত আধঘন্টায় একবার উঠে দাড়ান।
  • শক্ত, সমান বিছানায় ঘুমাবেন।
  • ঘাড়ের নিচে একটি পাতলা বালিশ ব্যবহার করুন।
  • বিছানা থেকে ওঠার সময় পাশ ফিরে কাত হয়ে হাতে ভর দিয়ে উঠুন।
  • সামনে ঝুকে নিচু হয়ে কোন ভারী কাজ করবেন না।
  • ভারী কিছু তুলতে হলে কোমর সোজা রেখে বস্তুটিকে শরীরের কাছাকাছি শক্ত করে ধরুন এবং পায়ের উপর ভর করে উঠে দাড়ান।
  • ধুমপান পরিহার করুন।
  • ডায়বেটিস থাকলে নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
  • শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। বডি মাস ইনডেক্স অনুযায়ী সঠিক ওজন বজায় রাখতে সচেষ্ট হোন।

কখন অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করবেন? 

  • কয়েক সপ্তাহের বেশি উপসর্গ থাকা।
  • পূর্ণ শারীরিক বিশ্রামে ব্যথার তীব্রতা উপশম না হওয়া। 
  • দাঁড়িয়ে থাকা/ হাঁটাচলার সাথে ব্যথা তীব্রতর হলে।
  • ব্যথা কোমর থেকে উরু এবং পায়ের মাংসপেশীতে ছড়িয়ে পড়লে।
  • পায়ের পাতা, আঙুল অবশ লাগা/ঝিনঝিন করা। 
  • আনুষঙ্গিক অন্যান্য উপসর্গ যেমন, জ্বর থাকা, শরীরের ওজন ক্রমাগত কমে যাওয়া, মেরুদণ্ড বাঁকিয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
Back Pain: To-do & Not-To-Do’s

Back Pain: To-do & Not-To-Do’s




Almost every person suffers back pain in any stage of their life. It is the most common ailment to seek medical consultation. Most of the pain usually musculoskeletal origin, among which muscle strain is more common. There may be Disc Prolapse, Arthritis, Osteoporosis, Fracture or Ankylosing Spondylitis.

To prevent back pain we may follow some techniques. There are some to-do’s and not-to-do’s for prevention of back pain.

To-Do’s

  • Stand Smart, straight and in neutral position. Try to keep pelvis in neutral position.
  • When standing for long period use foot stool in one leg to lift off some stress, change legs periodically. 
  • Sit on a chair with good lower back support, maintain hip and knee at same level.
  • When sitting for long period change posture frequently, preferably half hourly.
  • Sleep on a firm, flat bed with proper head-neck support.
  • When uprising from bed, turn to a side and use arm to lift up the body.
  • Lifting heavy object, use yours legs to lift the weight not your back.
  • Control body weight to healthy level. Know your BMI (Body Mass Index)
  • Control Blood sugar.

Not-To-Do’s:

  • Avoid standing on bad posture.
  • Avoid prolong standing or walking. If to do so, take a break half hourly.
  • Avoid prolong sitting. 
  • Avoid lifting heavy objects on bending forward.
  • Don’t strain your back with improper body posture.
  • Don’t sleep on very soft beddings or multiple pillows under head/neck.
  • Don’t Smoke!
  • Avoid overweight.

When to see a Doctor:

  • Symptoms lasting longer than a few week. 
  • Severe pain which is not improved on bed rest.
  • Standing or walking makes the pain worse.
  • Pain radiating to lower limbs.
  • Tingling, numbness of legs, feet etc.

কোমর/পিঠ ব্যথায় করনীয়ঃ

  • সোজা হয়ে দাড়ান, এক দিকে হেলে দাড়াবেন না।
  • দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকার ক্ষেত্রে কিছু সময় পর পর পায়ের ভর পরিবর্তন করুন।
  • বসার জন্য শক্ত কাঠের চেয়ার ব্যবহার করুন।
  • চেয়ারে সোজা হয়ে বসবেন, কোমরের পেছনে ছোট বালিশ/কুশন ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • একটানা দীর্ঘসময় বসে থাকবেন না। অন্তত আধঘন্টায় একবার উঠে দাড়ান।
  • শক্ত, সমান বিছানায় ঘুমাবেন।
  • ঘাড়ের নিচে একটি পাতলা বালিশ ব্যবহার করুন।
  • বিছানা থেকে ওঠার সময় পাশ ফিরে কাত হয়ে হাতে ভর দিয়ে উঠুন।
  • সামনে ঝুকে নিচু হয়ে কোন ভারী কাজ করবেন না।
  • ভারী কিছু তুলতে হলে কোমর সোজা রেখে বস্তুটিকে শরীরের কাছাকাছি শক্ত করে ধরুন এবং পায়ের উপর ভর করে উঠে দাড়ান।
  • ধুমপান পরিহার করুন।
  • ডায়বেটিস থাকলে নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
  • শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। বডি মাস ইনডেক্স অনুযায়ী সঠিক ওজন বজায় রাখতে সচেষ্ট হোন।

কখন অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করবেন? 

  • কয়েক সপ্তাহের বেশি উপসর্গ থাকা।
  • পূর্ণ শারীরিক বিশ্রামে ব্যথার তীব্রতা উপশম না হওয়া। 
  • দাঁড়িয়ে থাকা/ হাঁটাচলার সাথে ব্যথা তীব্রতর হলে।
  • ব্যথা কোমর থেকে উরু এবং পায়ের মাংসপেশীতে ছড়িয়ে পড়লে।
  • পায়ের পাতা, আঙুল অবশ লাগা/ঝিনঝিন করা। 
  • আনুষঙ্গিক অন্যান্য উপসর্গ যেমন, জ্বর থাকা, শরীরের ওজন ক্রমাগত কমে যাওয়া, মেরুদণ্ড বাঁকিয়ে যাওয়া ইত্যাদি।